কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি

কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি

কাজী নজরুল ইসলামের সেরা উক্তি

 

  1. “অভাবের দিনে প্রিয় অতিথি আসার মতো পীড়াদায়ক বুঝি আর কিছু নেই। শুধু হৃদয় দিয়ে দেবতার পূজা হয়তো করা যায়, কিন্তু শুধু হাতে অতিথিকে বরণ করা চলে না।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই। বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “কপালে সুখ লেখা না থাকলে সে কপাল পাথরে ঠুকেও লাভ নেই। এতে কপাল যথেষ্টই ফোলে, কিন্তু ভাগ্য একটুও খোলে না।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি

  1. “আমরা সবাই পাপী, আপন পাপের বাটখারা দিয়ে অন্যের পাপ মাপি।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “হিন্দু না ওরা মুসলিম এই জিজ্ঞাসে কোন জন হে, কাণ্ডারি বল ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মার।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“অমি এই দেশে এই সমাজে জন্মেছি বলেই শুধু এই দেশের, এই সমাজের নয়। আমি সকল দেশের সকল মানুষের।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “পশুর মতো সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে আমাদের লাভ কী, যদি আমাদের গৌরব করার মতো কিছু নাই থাকে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “যুগের ধর্ম এই- পীড়ন করিলে সে পীড়ন এসে পীড়া দেবে তোমাকেই।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই।” – কাজী নজরুল ইসলাম

কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি

কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি

  1. “মিথ্যা শুনিনি ভাই এই হৃদয়ের চেয়ে বড়ো কোনও মন্দির-কাবা নাই।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আমার যাবার সময় হল। দাও বিদায়, মোছ আঁখি দুয়ার খোল দাও বিদায়।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই, যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান।তুমি মোরে দিয়াছো খ্রিস্টের সম্মান।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “অসতী মাতার পুত্র সে যদি জারজ পুত্র হয়, অসৎ পিতার সন্তানও তবে জারজ সুনিশ্চিত।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে আমার গানের বুলবুলি, করুন চোখে বেয়ে আছে সাঁজের ঝরা ফুলগুলি।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

আরও পড়ুন- হুমায়ূন আহমেদের উক্তি (humayun ahmed quotes in bengali)

 

  1. “হাসি দিয়ে যদি লুকালে তোমার সারা জীবনের বেদনা, আজো তবে শুধু হেসে যাও, আজ বিদায় দিনে কেঁদোনা।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে, সে অন্যের ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“সত্য যদি লক্ষ্য হয়, সুন্দর ও মঙ্গলের সৃষ্টি সাধনা ব্রত হয়, তবে তাহার লেখা সম্মান লাভ করিবেই করিবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “হিংসাই শুধু দেখেছ এ চোখে, দেখ নাই আর কিছু, সমূখে শুধু রহিলে তাকায়ে, চেয়ে দেখিলেনা পিছু।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “সত্য যদি হয় ধ্রুব, তোর কর্মে যদি না রয় ছল, ধর্ম দুগ্ধে না রয় জল, সত্যের জয় হবেই হবে আজ নয় কাল মিলবেই ফল।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আমারে সকল ক্ষুদ্রতা হতে বাঁচাও প্রভু উদার। হে প্রভু! শেখাও নীচতার চেয়ে নীচ পাপ নাহি আর।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

আরও পড়ুন- চাণক্য নীতি: জীবনকে আরও সহজ করে দেবে

কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি

  1. “নামাজ পড়ো, রোজা রাখো, কলমা পড়ো ভাই, তোর আখেরের কাজ করে নে সময় যে আর নাই।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “গাহি সাম্যের গান, মানুষের চেয়ে বড়ো কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“কোনকালে একা হয়নিকো জয়ী পূরুষের তরবারী। প্রেরনা দিয়েছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়ালক্ষী নারী।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “মুক্ত বিহঙ্গের বন্য শিশু তুমি, তোমার পোষ মানায় কে?” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “সে দেশে যবে বাদল ঝরে কাঁদে না কি প্রাণ একেলা ঘরে, বিরহ ব্যথা নাহি কি সেথা বাজে না বাঁশি নদীর তীরে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে। প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু নিরজনে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

আরও পড়ুন- স্বামী বিবেকানন্দের বাণী: যেগুলি আপনাকে অনুপ্রাণিত করবে

 

  1. “যুগের ধর্ম এই পীরণ করিলে সেই পীরন এসে পিরা দিবে তোমাকে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “চাঁদ হেরিছে চাঁদ মুখ, তার সরসীর আরশিতে ছোটে তরঙ্গ বাসনা ভঙ্গ সে অঙ্গ পরশিতে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“আমি বন্ধনহারা কুমারীর বেনী, তন্বী নয়নে বহ্নি, আমি ষোড়শীর হৃদি-সরসিজ প্রেম উদ্দাম, আমি ধন্যি।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান, মুসলিম তার নয়ন মনি হিন্দু তাহার প্রাণ।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “পুঁথির বিধান যাক পুড়ে, তোর বিধির বিধান সত্য হোক।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে? তোমার ছেলে উঠলে মাগো রাত পোহাবে তবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“জাতের চেয়ে মানুষ সত্য, অধিক সত্য প্রাণের টান, প্রাণ ঘরে সব এক সমান। বিশ্বপিতার সিংহ আসন প্রাণবেদিতেই অধিষ্ঠান, আত্মার আসন তাইতো প্রাণ।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “মানবতার এই মহা যুগে একবার গণ্ডি কাটিয়া বাহির হইয়া আসিয়া বল যে, তুমি ব্রহ্মণ নও, শুদ্র নও, হিন্দু নও, মুসলমান নও তুমি মানুষ, তুমি সত্য।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

আরও পড়ুন- বিল গেটসের উক্তি: ধনী হতে সাহায্য করবে

 

  1. “যত ফুল ততো ভুল কণ্টক জাগে, মাটির পৃথিবী তাই এতো ভালো লাগে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

 

  1. “আসিবে তুমি জানি প্রিয়, আনন্দে বনে বসন্ত এলো ভুবন হল সরসা, প্রিয়-দরশা, মনোহর। বনানতে পবন অশান্ত হল তাই কোকিল কুহরে ঝরে গিরি নির্ঝরিণী ঝর ঝর।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “কামনা আর প্রেম দুটি হচ্ছে সম্পুর্ণ আলাদা। কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা মাত্র আর প্রেম হচ্ছে ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “মানুষ যখন প্রেমে পড়ে সে হাজার বছর বাচঁতে চায়। আর যখন ব্যর্থ হয় তখন প্রতি মুহূর্তে মৃত্যু কামনা করে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “ভালোবাসা যে জীবনে অপমান করে সে জীবনে আর ভালোবাসা পায় না।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “তোমার প্রেমের বন্যায় বধু হায়-দুই কুল আমার ভাঙ্গিয়া ভাঙ্গিয়া যায়।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“তুমি আমায় ভালোবাসো তাইতো আমি কবি, আমার এ রূপ সে যে তোমার ভালোবাসার ছবি।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “তোমারে যে চাহিয়াছে ভুলে একদিন, সে জানে তোমারে ভোলা কি কঠিন।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “গিন্নির চেয়ে শালী ভালো।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “প্রেম হল ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “তুমি আঘাত দিয়ে মন ফেরাবে এই কি তোমার আশা। আমার যে নত অনন্ত সাধ, অনন্ত পিপাসা।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “নুড়ি হাজার বছর ঝরণায় ডুবে থেকেও রস পায় না।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়, সে কি মোর অপরাধ? চাঁদেরে হেরিয়া কাঁদে চকোরিণী বলে না তো কিছু চাঁদ।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “অনেক কথা বলার মাঝে লুকিয়ে আছে একটি কথা। বলতে নারী সেই কথা যে তাই এ মুখর ব্যাকুলতা।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “ভালোবাসার কোন অর্থ বা পরিমাণ নেই।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “ছোটো ছোটো বিছেদ প্রেম কে গভীর করে। আর দীর্ঘ বিছেদ প্রেম কে হত্যা করে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “নারীর বিরহে নারীর মিলনে নর পেল কবি-প্রাণ, যত কথা তার হইল, কবিতার শব্দ হইলো গান।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “অনেক ছিল বলার যদি সেদিন ভালোবাসতে। পদ ছিল গো চোলার যদি দুদিন আগে আসতে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “কেন আসিলে ভালো বাসিলে দিলে না ধরা জীবনে, যদি বিশাল চোখে মিশাইয়া মরু থাকিলে কেন গো দরদী।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“জানে সূর্যেরে পাবে না তবু অবুঝ সূর্যমুখী, চেয়ে চেয়ে দেখে তার দেবতারে দেখিয়াই সে যে সুখী।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “হয়তো তোমার পাবো দেখা, যেখানে ওই নত আকাশ চুমছে বনের সবুজ রেখা।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “গগনে কৃষ্ণ মেঘ দোলে–কিশোর কৃষ্ণ দোলে, বৃন্দাবনে থির সৌদামিনী রাধিকা দোলে নবীন ঘনশ্যাম সনে। দোলে রাধা শ্যাম ঝুলন-দোলায় দোলে আজি শাওনে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

 

  1. “মহা বিদ্রোহী রণক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত। যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়ুগ কৃপাণ ভীম রণ, ভূমে রণিবে না-বিদ্রোহী রণক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “চারিদিকে আজ ভীরুর মেলা, খেলবি কি আর নতুন খেলা? জোয়ার জলে ভাসিয়ে ভেলা বাইবি কি উজান? পাতাল ফেরে চলবি মাতাল সর্গে দিবি টান।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “কারার ঐ লৌহকপাট, ভেঙ্গে ফেল কর রে লোপাট, রক্ত-জমাট শিকল পূজার পাষাণ-বেদী।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “বল বীর-বল উন্নত মম শির! শির নেহারী আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রীর।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“শিহরি উঠো না শাস্ত্রবিদেরের করোনা ক’ বীর ভয়, তাহারা খোদার খোদ প্রাইভেট সেক্রেটারি তো নয়।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আপন পাপের বাটখারা দিয়ে অন্যের পাপ মাপি জবাবদিহির কেন এত ঘটা যদি দেবতাই হও টুপি পড়ে টিকি রেখে সদা বলো যেন তুমি পাপী নও পাপী নও। যদি কেন এ ভড়ং ট্রেডমার্কার ধুম পুলিশি পোশাক পরিয়া হয়েছ পাপের আসামী গুম।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “বিদ্রোহী মানে কাউকে না মানা নয়। যা বুঝিনা তা মাথা উঁচু করে বুঝি না বলা।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “সত্যকে অস্বীকার করিয়া ভন্ডামি দিয়া কখনো মঙ্গল উৎসবের কল্যাণ প্রদীপ জলিবে না।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “রক্ত ঝড়াতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এই রক্ত লেখা।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“স্বদেশ আমার। জানিনা তোমার সুধিবো মা কবে ঋণ। দিনের পর মা দিন চলে যায়, এলোনা সেই শুভদিন।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “কে আছ জোয়ান, হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী পার।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “মৌলোভী যত মৌলবি আর মোল-লা’রা কন হাত নেড়ে দেব-দেবী নাম মুখে আনে সবে দাও পাজিটার জাত মেরেফতোয়া দিলাম কাফের কাজী ওযদিও শহীদ হইতে রাজি ওআমপারা পড়া হামবড়া মোরা এখনও বেড়াই ভাত মেরেহিন্দুরা ভাবে পার্শী শব্দে কবিতা লেখে ও পা’ত নেড়ে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে, আমরা তখনও বসে বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজেছি, ফিকাহ ও হাদিস চষে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদচিহ্ন।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“ও কারা! কোরাণ, বেদ, বাইবেল চুম্বিছে মরি মরি ও মুখ হইতে কেতাব গ্রন্থ নাও জোর করে কেড়ে, যাহারা আনিল গ্রন্থ-কেতাব সেই মানুষেরে মেরে পুজিছে গ্রন্থ ভন্ডের দল। মুর্খরা সব শোন মানুষ এনেছে গ্রন্থ; গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোনও।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “অসত্যের কাছে কভু নত নাহি হবে শির, ভয়ে কাপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আইন যেখানে ন্যায়ের শাসক, সত্য বলিলে বন্দী হই, অত্যাচারিত হইয়া যেখানে, বলিতে পারিনা অত্যাচার।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “সত্যবাক্য সে বড় কিছু নয়, কজন সত্য বান? সত্যবাদীরা কজন দিয়েছে সত্যের তরে প্রাণ?” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “ভীতি নিষেধের উর্ধে স্থির, রহি যেন চির-উন্নত শির, যাহা চাই যেন জয় করে পাই, গ্রহণ না করি দান।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“আমি যুগে যুগে আসি, আসিয়াছি পুন মহাবিপ্লব হেতু, এই স্রষ্টার শ্রেণি মহাকাল ধূমকেতু।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এমন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “পরোয়া করি না বাঁচি বা না বাঁচি, যুগের হুজুগ কেটে গেলে মাথার উপর জ্বলিছেন রবি, রয়েছে সোনার শত ছেলে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“অসহায় জাতি মরিছে ডুবিয়া, জানেনা সন্তরণ, কান্ডারী। আজ দেখিবো তোমার মাতৃ মুক্তিপণ। হিন্দু না ওরা মুসলিম? ওই জিজ্ঞাসে কোন জন? কান্ডারী! বল ডুবিছে মানুষ, সন্তান মোর মা’র।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবী, মোল্লা পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবী। কোথা চেঙ্গিস, গজনী, মামুদ, কালাপাহাড়? ভেঙে ফেল এ ভজনালয়ের যতো তালা দেওয়া দ্বার। খোদার ঘরে কে কপাট লাগায়, কে দেয় সেখানে তালা? সব দ্বার এর খোলা রবে, চালা হাতুড়ি শাবল চালা।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

 

  1. “স্বপন ভেঙ্গে নিশুত রাতে, জাগবে হঠাৎ চমকে, কাহার যেন চেনা ছোয়ায় উঠবে ও বুক ছমকে, জাগবে হঠাৎ ছমকে, ভাববে বুঝি আমিই এসে বসনু বুকের কোলটি ঘেষে ধরতে গিয়ে দেখবে যখন শুন্য শয্যা মিথ্যা স্বপন বেদনাতে চোখ বুজবে, বুঝবে সেদিন বুঝবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “বিশ্বাস করুন, আমি কবি হতে আসিনি, আমি নেতা হতে আসিনি, আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম, প্রেম পেতে এসেছিলাম, সে প্রেম পেলাম না বলে আমি এই প্রেমহীন নীরস পৃথিবী থেকে নীরব অভিমানে চিরদিনের জন্য বিদায় নিলাম।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “যেদিন আমি হারিয়ে যাবো বুঝবে সেদিন বুঝবে। অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুঁছবে সেদিন বুঝবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “ছবি আমার বুকে বেধে পাগল হয়ে কেঁদে কেঁদে ফিরবে মরু কানন গিরি সাগর। আকাশ বাতাস চির সেদিন আমায় খুজবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “যে আগুন লাগায় সে জানে না যার বুকে আগুন লাগল তার কতটুকু পুড়ল।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“ফোটে যে ফুল আঁধার রাতে, ঝরে ধুলায় ভোর বেলাতে। আমায় তারা ডাকে সাথী আয়রে আয় সজল করুণ নয়ন তোলো দাও বিদায়।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আসিয়া কাছে গেলে ফিরে সুখের হাসি সহসা কেনো নিভে গেলো আঁখি নিরে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “থাকবে পাশে বন্ধু স্বজন, থাকবে রাতে বাহুর বাঁধন, বঁধুর বুকের পরশনে আমার পরশ আনবে মনে, বিষিয়ে ও বুক উঠবে, বুঝবে সেদিন বুঝবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আমি নিজেই নিজের ব্যাথা করি সৃজন শেষে সেই আমারে কাদায়, যারে করি আপ নারি জন।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “তোমার পানে চাহিয়া বন্ধু আমি আর জাগিবো না, কোলাহল করি সারা দিনমান, করো ধ্যান, ভাঙ্গীব না।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “যত লোকে আমি তোমারি বিরহে ফেলেছি অশ্রুজল, ফুল হয়ে সেই অশ্র চুইতে চাহে তবে পদতল।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“আমার বুকের যে কাঁটা ঘা তোমায় ব্যথা হানত্ সেই আঘাতই যাচবে আবার হয়ত হয়ে শ্রান– আসবে তখন পান। হয়তো তখন আমার কোলে সোহাগ লোভে পড়বে ঢলে, আপনি সেদিন সেধে কেঁদে চাপবে বুকে বাহু বেঁধে, চরণ চুমে পূজবে, বুঝবে সেদিন বুঝবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “এই অসুন্দরের শ্রদ্ধা নিবেদনের শ্রাদ্ধ দিনে বন্ধু, তুমি যেন যেও না।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আবার গাঙ্গে আসবে জোয়ার, দুলবে তরী রঙ্গে। সেই তরীতে হয়তো কেহ থাকবে তোমার সঙ্গেে, দুলবে তরী রঙ্গে। পড়বে মনে সে কোন রাতে এক তরীতে ছিলে সাথে, এমনি গাঙে ছিল জোয়ার নদীর দুধার এমনি আধার তেমনি তরী ছুটবে, বুঝবে সেদিন বুঝবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “সেই বসন্ত ও বর্ষা আসিবে ফিরে ফিরে, আসিবে না আর ফিরে অভিমানী মোর ঘরে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আসবে ঝড়ি, নাচবে তুফান, টুটবে সকল বন্ধন। কাপবে কুটির সেদিন ত্রাসে, জাগবে বুকে ক্রন্দন। টুটবে যবে বন্ধন, পড়বে মনে নেই সে সাথে বাধতে বুকে দুঃখ রাতে আপনি গালে যাচবে চুমা চাইবে আদর মাগবে ছোওয়া আপনি যেচে চুমবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

“মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন, কতো ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভুগিই অনুভব করতে পারে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি, Join Our Facebook Page

  1. “স্বপনে কি যে কয়েছি তাই গিয়াছে চলে জাগিয়া কেদে ডাকি দেবতায় প্রিয়তম প্রিয়তম প্রিয়তম।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

  1. “আসবে আবার আশিন হাওয়া, শিশির ছেঁচা রাত্রি। থাকবে সবাই, থাকবে না এই মরণ পথের যাত্রী। আসবে শিশির রাত্রি। থাকবে পাশে বন্ধু স্বজন, থাকবে রাতে বাহুর বাঁধন, বঁধুর বুকের পরশনে আমার পরশ আনবে মনে। বিষিয়ে ও বুক উঠবে, বুঝবে সেদিন বুঝবে।” – কাজী নজরুল ইসলাম

 

কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি, নিজেকে নিয়ে উক্তি

কাজী নজরুল ইসলামের সেরা উক্তি,

কাজী নজরুল ইসলাম এর প্রেমের উক্তি,

কাজী নজরুল ইসলাম এর শিক্ষামূলক উক্তি,

কাজী নজরুল ইসলাম এর ভালোবাসার উক্তি,

kaji nazrul islamer ukti,

kazi nazrul islam er ukti,

নজরুলের বিদ্রোহী উক্তি,

বাণী কাজী নজরুল ইসলাম এর উক্তি,

Nozurler bikoto ukti,

কাজী নজরুল ইসলামের উক্তি সংখ্যা অনেক,

কাজী নজরুল ইসলামের প্রেমের উক্তি,

কাজী নজরুল ইসলামের প্রেম বিষয়ক উক্তি গুলি হল,

কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী উক্তি,
কাজী নজরুল ইসলাম যেহেতু বিদ্রোহী কবি ছিল,
তাই তাহার কিছু বিদ্রোহী উক্তি হল,

 

 

Leave a Comment